জেনে নিন জবা ফুলের
স্বাস্থ্যকারী উপকারিতা
উদ্ভিদের নাম : জবা।
স্থানীয় নাম : জবা।
ভেযজ নাম /বৈজ্ঞানিক নাম :
Hibiscus rosa-Sinensis Linn(হিবিসকাস
রোজা-সিনেনসিস লিন)।
ব্যবহার্য অংশ : ফুল, পাপড়ি ও
গাছের ছাল।
রোপণের সময় : বর্ষাকাল।
উত্তোলণের সময় : বছরের যে কোন
সময় সংগ্রহ করা যায়।
চাষাবাদের ধরণ : গাছের ডাল
বর্ষা কালে স্যাঁত স্যাঁতে
মাটিতে রোপন করতে হয়।
আবাদী/ অনাবাদী/ বনজ : আবাদী
ও অনাবাদী বনজ সব ধরনের হয়ে
থাক। তবে বসত বাড়ির শোভা
বর্ধনে গাছ রোপন করা হয়।
উদ্ভিদের ধরণ : এটি একটি ঝোপ
জাতীয় গাছ। সাধারণত: সাত আট
ফুট উচ্চতায় হয়ে থাকে। এর ফুল
নানা রঙ্গের হয়ে থাকে । জবা
ফুল ঠোঙ্গা আকৃতি, পঞ্চমুখি ও
থোকা আকারের হয়ে থাকে।
ঔষধি গুণাগুণ : জবা ফুলে নানা
ঔষধি গুনাগুণ রয়েছে। বমনের
প্রয়োজনে, অনিয়মিত মাসিকের
স্রাব, মাসিক ঋতুর অতিস্রাবে,
চোখ উঠা, মাথায় টাক পোকা,
হাতের তালুতে চামড়া উঠা
ইত্যাদি রোগে ঔষধি গুনাগুণ
রয়েছে।
ব্যবহার :
১. বমি করতে চাইলে: হঠাৎ কোন
কুখাদ্য খাওয়া হয়ে গেলে, যেটা
খেতে অভ্যস্থ নয়, যাকে বলা হয়
অসাত্ম্য দ্রব্য, যেমন অজান্তে
মাছি, চুল অথবা এই ধরনের কোন
জিনিস পেটে গিয়েছে, এর
পরিণতিতে বমির উদ্রেগ হয়, অথচ
বমি হচ্ছে না; এক্ষেত্রে ৪/৫ টি
জবা ফুল নিয়ে বোঁটার সঙ্গে যে
সবুজ ক্যালিকাস অংশ থাকে, এই
অংশ টাকে বাদ দিয়ে ফুল
অংশটাকে পানি ও চিনি
পরিমাণমত দিয়ে চটকে সরবত করে
দিনে ২/১ বার খেলে বমি হয়ে
পেট থেকে ওগুলি সব বেরিয়ে
যাবে।
২. ঘন ঘন প্রস্রাব : যারা প্রচুর
পরিমাণে পানি পান করে আবার
ঘন ঘন প্রস্রাব করে অথচ
ডায়াবেটিস রোগী নয়, এই
ক্ষেত্রে জবা গাছের ছালের রস
এক কাপ পানির সাথে প
জেনে নিন জবা ফুলের স্বাস্থ্যকারী উপকারিতা
25 Saturday Apr 2015
Posted Vegetable & fruits
in