বাংলাদেশের পানি সম্পদ, মৎস্য সম্পদ
পানি সম্পদ
১. বৃষ্টির পানিতে কোন ভিটামিন
থাকে- ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স
২. ঢাকায় পানি সরবরাহ করার জন্য
দ্বিতীয় পানিশোধন প্রকল্প স্থাপন
করা হয় সায়েদাবাদে (উদ্ভোধন করা
হয় ২৭.০৭.০২)।
৩. সায়েদাবাদে পানিশোধন প্রকল্প
দৈনিক পানি উৎপাদন ক্ষমতা ২২.৫
কোটি লিটার।
৪. বাংলাদেশে সেচের আওতায়
মোট আবাদি জমির পরিমাণ ৩০%।
৫. ভারত-বাংলাদেশ পানি চুক্তি
স্বাক্ষরিত হয় ১২ডিসেম্বর’১৯৯৬
নয়াদিল্লীতে। চুক্তিতে স্বাক্ষর
করেন শেখ হাসিনা ও ভারতের
তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়।
কার্যকর ১জানুয়ারী’১৯৯৭। পানি
চুক্তিতে অনুচ্ছেদ ১২টি। ফারাক্কা
চুক্তিতে পুরো শুষ্ক মৌসুমকে ১৫টি
ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
৬. WHO এর মতে আর্সেনিকের
গ্রহণযোগ্য মাত্রা ০.০১মিরি/লি
(বাংলাদেমের ক্ষেত্রে ০.০৫)।
মৎস্য সম্পদ
৭. পুষ্টি ইনস্টিটিউট কর্তৃক সুপারিশকৃত
মৎস্য ব্যবহারের পরিমাণ জনপ্রতি কত
গ্রাম – ৩৮গ্রাম
৮. বঙ্গোপসাগরে অধিক মাছ বিচরণের
কারণ কি – অগভীর সাগর, খাদ্যের
প্রাচুর্য ও ঊষ্ণ স্রোতের জন্য।
৯. বঙ্গোপসাগরে মৎস্য চারণ ক্ষেত্র
কয়টি – চারটি
১০. মাছ চাষ করার জন্য বছরের কোন
মাসকে প্রথম ধরা হয় – ফাল্গুন
১১. আমাদের দৈনন্দিনখাদ্যে প্রাণিজ
আমিষের ৬০% মাছ থেকে আসে।
১২. মাছ রপ্তানীতে বিশ্বে
বাংলাদেশের অবস্থান সপ্তম।
১৩. বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রা
আয়ে চিংড়ির স্থান ৪র্থ।
১৪. চিংড়ি মাছের উপর গবেষণা করা
হয় খুলনার পাইকগাছায়।
১৫. White gold হল বাংলাদেমের
চিংড়ি সম্পদ ( গলদা চিংড়ি স্বাদু
পানিতে আর বাগদা চিংড়ি লোনা
পানিতে)।
১৬. ক্যাটফিস জাতীয় মাছ হল
বোয়াল, শিং, মাগুর, ইত্যাতি।
১৭. বাংলাদেশের একমাত্র মৎষ্য
গবেষণা ইনস্টিটিউট ময়মনসিংহে।
১৮. বাংলাদেশের মৎস্য আইনে ২৩
সেমি’র কম রুই (কার্প) জাতীয় মাছ
ধরা নিষেধ।
১৯. বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরার জন্য
বাংলাদেশ থ্যাইল্যান্ডের সাথে
চুক্তি করেছে ১৯৯৮ সালে।
২০. বাংলাদেশের মৎস্য জাদুঘর
কোথায় অবস্থিত – বাংলাদেশ কৃষি
বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ
বাংলাদেশের পানি সম্পদ, মৎস্য সম্পদ পানি সম্পদ
02 Saturday May 2015
Posted General knowledge
in