মাল্টিভিটামিন ও মিনারের
১.আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছ।
২. হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
৩. কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
৪. সুষম খাদ্যের উপাদান – ৬ টি।
৫. প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
৬. চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি
কমপ্লেক্স।
৭. ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
৮. ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
৯. খিটামিন সি হলো – অ্যাসকরবিক এসিড।
১০. তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি। ১১. গলগল্ড রোগ হয় — আয়োডিনের অভাবে।
১২. মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি
— আমিষের।
১৩. আয়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
১৪. কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে
–ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
১৫.রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে।
১৬. মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
১৭. পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি।
১৮. শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় —
ভিটামিন ডি এর অভাবে।
১৯. মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
২০. মিষ্টি আলু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
২১. শিমের বিচি — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
২২. দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
২৩.আয়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
২৪. লেবুতে বেশি থেকে – ভিটামিন সি।
২৫. আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস — ভিটামিন সি।
২৬. সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান — দুধে।
২৭. রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — আয়রনের অভাবে।
২৮. দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
২৯. ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
৩০. প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
৩১. কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
৩২.সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১।
৩৩. সবুজ তরিতরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে
— খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
৩৪. সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
৩৫. মাড়ি দিয়ে পুজি ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
৩৬. মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — আমিষ জাতীয় খাদ্যে। ৩৭. সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
৩৮. ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন।
৩৯. আমিষের কাজ — দেহ কোষ গঠনে সহয়তা করা।
৪০. মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
৪১.কোলেস্টরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
৪২. হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন।
৪৩.ভিটামিন ডি এর অভাবে —
রিকেটস রোগ।
৪৪. অস্থির বৃদ্ধির জন্য পোয়োজন –ক্যালসিয়াম।
৪৫. মলা মাছে থাকে — ভিটামিন এ।
৪৬. ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে — আল্ট্রাভায়োলেট রশ্মি ।
৪৭. শরীরে শক্তি যোগাতে দরকার — খাদ্য।
৪৮. সামুদ্রিক মাছে পাওয়া যায় — আয়োডিন।
৪৯. সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল — পেয়ারা।
৫০.ভিটামিন এ সবচেয়ে বেশি — গাজরে।
৫১. আয়োডিন পাওয়া যায় — শৈবালে।
৫২.আমাদের দেশে একজন পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির প্রায় গড় ক্যালরি শক্তির প্রয়োজন — ২৫০০ ক্যালরি।
৫৩. ল্যাথারাইজম রোগ — খেসারি ডাল খেলে।
৫৪. শরীরের হাড় ও দাতের গঠনের কাজে বেশি প্রয়োজন — ক্যালসিয়াম।
৫৫. সহজে সর্দি কাশি হয় — ভিটামিন সি এর অভাবে।
মাল্টিভিটামিন ও মিনারের
31 Monday Aug 2015
Posted General knowledge, Treatment
in