নতুন আইন ও জমি রেজিস্ট্রেশন
নতুন আইন
অনুযায়ী জমি রেজিষ্ট্রেশনের সময়
ক্রেতা ও বিক্রেতার করণীয়
বিষয়গুলো হলঃ-
(ক)সম্পত্তির বিবরণসহ মানচিত্র
আঁকিয়ে দিতে হবে ৷
(খ)ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের
নিজের স্বাক্ষর/টিপ সহি যুক্ত
ছবি দিবে ৷
(গ)শেষ ২৫ বছর জমিটি কার কার
মালিকানায় ছিল তা দাখিল
করতে হবে ৷
(ঙ)সম্পত্তির
মালিকানা রয়েছে মর্মে ক্রেতাকে
হলফনামা দিতে হবে ৷
(চ)জমির মূল্য ৫ লাখ টাকার কম
হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি হবে ৫০০
টাকা,
৫ লাখ হতে ৫০ লাখ
টাকা হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০০
টাকা,
জমির মূল্য ৫০ লাখ টাকার
বেশি হলে রেজিষ্ট্রেশন ফি ২০০০
টাকা দিতে হবে ৷
(ছ) উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত জমির
মূল্য যাই হোক রেজিষ্ট্রেশন ফি ১০০
টাকা দিতে হবে ৷
(জ) বর্তমানে জমি ক্রয়ের
চুক্তি,চুক্তি সম্পাদনের তারিখ হতে ১
বছর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে ৷
(ঝ)জমি হস্তান্তরের সকল
চুক্তি লিখিত
হতে হবে এবং রেজিষ্ট্রেশন
বাধ্যতামূলক ৷
(ঞ) সম্পত্তি বিক্রির বাযনা চুক্তিও
রেজিষ্ট্র্রেশন
করতে হবে ৷যে বায়না চুক্তিগুলি এখনও
রেজিষ্ট্রি করা হয়নি সেগুলি এই আইন
বলবত্ হওয়ার পর ৬ মাসের
মধ্যে রেজিষ্ট্রি করতে হবে ৷
(ট)বন্ধকী জমির ক্ষেত্রে বন্ধক দাতার
লিখিত সম্মতি ছাড়া অন্য
কারো নিকট বন্ধক
রাখা বা বিক্রি করা
যাবে না ৷