• অনুপ্রেরণা :
  • ১।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরতো স্কুল পালিয়েছেন,কাজী নজরুল তো বেশি পড়তেই পারলো না। লালন তো বুঝলোই না স্কুল কি? আজ মানুষ তাঁদেরকে নিয়ে গবেষণা করে পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করছে।
  • ২। আন্ড্রু কার্নেগীকে তো ময়লা পোশাকের জন্যই পার্কেই ঢুকতে দেয় নি। ৩০ বছর পরে উনি সেই পার্কটি কিনে ফেলেন আর সাইন বোর্ড লাগিয়ে দেন “সবার জন্য উন্মুক্ত”।
  • ৩। স্টিভ জবস প্রতি রবিবার ভাল খাবারের আশায় ৭ মাইল দূরে পায়ে হেটে ইসকন মন্দিরে যেতেন। তিনি $৮.৩ বিলিয়ন (২০১১) মালিক ।
  • ৪। ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবা আম্বেদকর নিম্ন বর্ণের হিন্দু ছিলেন বলে স্কুলের বারান্দায় বসে বসে ক্লাস করতেন, কোন গাড়ি তাঁকে নিতেন না, মাইলের পর মাইল হেঁটে পরীক্ষা দিয়েছেন।
  • ৫।বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান বাজার থেকে ১৫০টাকা চাঁদা তুলে পড়া লেখা পড়া করেছেন। উনি সবার ঋণ শোধ করতে পারলেও ওই চাঁদার টাকা শোধ করতে কোনদিন সাহস পান নি। এবং তাদের গরু না থাকায় তিনি নিজে জমিতে লাঙ্গল টেনেছেন।
  • ৬। সুন্দর চেহারার কথা ভাবছেন? শেখ সাদীর চেহারা যথেষ্ট কদাকার ছিল, লতা মুঙগেস্কারের চেহারা মোটেই সুশ্রী নয়। তৈমুর লং খোঁড়া ছিলেন, নেপোলিয়ন বেঁটে ছিলেন। আব্রাহাম লিঙ্কনের মুখ ও হাত যথেষ্ট বড় ছিল। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী এরিষ্টটল তোতলা ছিলেন।
  • ৭। স্মৃতি শক্তির কথা ভাবছেন? আইনস্টাইন নিজের বাড়ীর ঠিকানা ও ফোন নাম্বার মনে রাখতে পারতেন না।
  • ৮।কোন কিছুই আপনার উন্নতির পিছনে বাঁধা হতে পারে না। যদি কোন কিছু বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় তবে তা আপনার ভিতরের ভয়। যা আপনার সৃষ্টি। নিজের ভয় কে জয় করুন। নিজেকে জয় করুন। নিজেকে গড়ুন।