# আতশবাজি ও ফটোগ্রাফির ফ্লাশ পাওডার তৈরীতে ব্যবহৃত হয়- ম্যাগনেসিয়াম ।
# ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস, প্রাকৃতিক গ্যাস, নাইট্রোজেন ।
# ইস্পাতে কার্বনের পরিমান – ০.১৫ – ১.৫ % ।
# ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত – কার্বন থাকে ।
# উড়োজাহাজ বা মোটরগাড়ির খোলস তৈরী হয় – ডুরালুমিন (অ্যালুমিনিয়াম) দিয়ে।
# উপধাতু যে সব মৌল কখনো কখনো ধাতুর মতো আবার কখনো কখনো অধাতুর মতো আচরন করে – সিলিকন ।
# একমাত্র ধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী – গ্রাফাইট ।
# এসিড নীল লিটমাসকে – লাল করে ।
# এসিডের Ph – ৭ এর কম ।
# এসিডের স্বাদ – টক ।
# এ্যকোয়াম ১৫০ একটি – অত্যাধুনিক পানি বিশোধক যন্ত্র ।
# ওজোন (O3)এর রং – গাঢ় নীল ।
# ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস – ক্লোরিন (Cl)।
# কঠিন, তরল ও বায়বীয় এ তিন অবস্থায় থাকতে পারে – পানি ।
# কাগজে ঘষলে দাগ কাটে – লেড ।
# কার্বন একটি – বহুরুপী মৌল ।
# কার্বোরটরে মিশানো হয় জ- বায়ু ও গ্যাসোলোনের বাস্প ।
# কৃত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় – নাইট্রোজেন গ্যাস ।
# ক্লোরোপিকরিন (CCl3NO2) বলে – কাঁদুন গ্যাস ।
# ক্ষার লাল লিটমাসকে – নীল করে ।
# ক্ষারে Ph – ৭ এর বেশী ।
# ক্ষারের স্বাদ – তিক্ত ।
# গ্রিক শব্দ গ্রাফাইট অর্থ – আমি লিখি ।
# চাঁদের নাম অনুসারে মৌলের নাম – সেলিনিয়াম ।
# চিটাগুড় তৈরী হয় – ইথানল থেকে ।
# ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায় – সোডিয়াম ।
# ডিনামাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান – নাইট্রোক্লিয়াফিল ।
# ডিম পঁচা গন্ধযুক্ত গ্যাস – হাইড্রোজেন সালফাইড ।
# ড্রাইসেলের তড়িৎচালক বল – ১.৫ ভোল্ট ।
# ধাতু হিসাবে কিসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশী – লোহার ।
# ধাতুর ক্ষয়রোধ করার জন্য – ইলেক্ট্রোপ্লেটিং করা হয় ।
# নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
# নিউট্রন অনুপস্থিত – হাইড্রোজেনে ।
# নীলা, চুনি, পান্না প্রভৃতি মূল্যবান পাথরগুলো – অ্যালুমিনিয়ামের যৌগ ।
# পানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয় – ফিটকিরি ।
# পানি হলো – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর মিশ্রণ ।
# পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন ।
# পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর অনুপাত – ১ : ২ ।